Study ABCD

Responsive Ads Here

Monday, February 18, 2019

General Knowledge

সাধারণ জ্ঞান ::
* বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয় - 1972 সালে।
* বিশ্ব পরিবেশ দিবস প্রথম পালিত হয় - 1973 সালে।
* বিশ্বে কার্বন ডাই অক্সাইড নি:সরনে শীর্ষ দেশ -চীন।
* ওজোনস্তর কোন রশ্নির শোষনের ফলে তাপের সৃষ্টি হয় - আল্ট্রাভায়োলেট - (বি UV-B)
* 2012 সালে কার্বন কর চালু করেছিল - অস্ট্রেলিয়া।
* ভিয়েনা কনভেনশন হলো - ওজোনস্তর সুরক্ষা ও সংরক্ষণ বিষয়ক।
* ভিয়েনা কনভেনশন গৃহীত হয় 22 মার্চ 1985 সালে।

Wednesday, February 13, 2019

Unknown Fishes In Bangladesh

 বাংলাদেশের অপরিচিত কিছু মাছের পরিচিতি :::
বাংলাদেশ যেহেতু নদীমার্তৃক দেশ, সুতরাং এদেশের নদী, খাল, বিল, হাওর, বাওর সহ সব ধরনের জলাভূমিতে মাছের একটা সমারোহ থাকে সব সময়। এদেশের প্রত্যেকটা জলাশয়ে রয়েছে অসংখ্য মাছ যেমন রুই, কাতলা্, মৃগেল শোল, টাকি, কই, আইর, ভেটকি, পাতাড়ি, টেংরা, পারশে, বাগদা চিংড়ি, গলদা চিংড়ি, পুঁটি মাছ সহ নাম না জানা হাজারও মাছ। তবে আমাদের দেশে এত এত মাছ আছে কিন্তু আমরা অনেকেই এইসব মাছের নামও জানি না আবার অনেক মাছ চিনিও না। আজকে বেশ কিছু মাছের নাম ও বর্ণনা তুলে আনলাম আপনাদের জন্য, দেখুন তো এই মাছ গুলো চেনেন কিনা।

এই পুঁটি মাছ সাধারণ পুঁটি মাছ থেকে ছোট এবং 1.5 থেকে 2.5 ইঞ্চি পর্যন্ত লম্বা হয়। এরা খুব চটপটে আর সবসময় ওঠানামা করতে থাকে। এদের বর্ণ ময়লা সাদা, লেজের গোড়া থেকে সামান্য ভেতরে এক ধরনের কালো এলাকা দেখা যায়।

এই পুঁটি মনে হয় সবচেয়ে ছোট আকারের পুঁটি মাছ। এরা 1.5 থেকে 2 ইঞ্চি লম্বা হয়। রুপালী রঙের দেহে দুটি কালো রঙের ফোঁটা থাকে। সাধারণত খাল, বিল, নদীনালা পুকুরে এই মাছ দেখা যায়।

এই মাছ গুলো ছোট আকারের হয়ে থাকে। সাধারণত 2 থেকে 4 ইঞ্চি লম্বা হয়ে থাকে। এইগুলো উপরের স্তরের খাদক এবং শুককীট নাশক হিসেবে পরিগণিত আর এই মাছ গুলো সাধারণত নদী, বিল ও বন্যা প্লাবিত অঞ্চলে পাওয়া যায়।

এই মাছ খুবই নরম প্রকৃতির কিন্তু অনেক সুস্বাদু মাছ। এই মাছ কিছুটা চোঙা আকৃতির হয়ে থাকে। মাথার প্রায় পিছন দিকের কাছাকাছি চক্ষুযুক্ত মাছটি হলুদাভ-ধূসর বর্ণ বিশিষ্ট এবং প্রায় হাড় বিহীন এবং মোলায়েম। এটি বিভিন্ন শ্রেণীর শৈবাল থেকে শুরু করে ছোট ছোট পোকা মাকড় ও মাছকে খাদ্য হিসেবে খায়। এই মাছ স্বাদু ও লোনা উভয় ধরনের পানিতে দেখতে পাওয়া যায়। তবে এই মাছ সাদু পানি থেকে লোনা পানিতে গিয়ে ডিম পাড়ে। 

এই মাছ অনেক সুস্বাদু। সাধারণত বাংলাদেশের কোথাও কোথাও এরা বাউশ, কালাঘনি, কালবাসু ইত্যাদি নামেও পরিচিত। কালচে দেহ ও ছোট নিম্মমুখী মুখ এদের বিশেষ বৈশিষ্ট। তাই মৃগেল মাছের মত এরাও পুকুরের নিচের এলাকার খাদ্য গ্রহন করে। খাল, বিল, নদী নালা পুকুর সহ সব ধরনের জলাশয়ে পাওয়া যায়।

এই মাছ গুলি দেখতে ছোট আকারের একটা ইলিশ মাছের মত এরা 4 থেকে 5 ইঞ্চির মত লম্বা হয়ে থাকে। রুপালী রং বিশিষ্ট মাছের ঘাড় ও পিঠ কালো বিশিষ্ট হয়। তবে লেজ দ্বিধাবিভক্ত হয়। এই মাছ প্রধানত নদীর মাছ তবে বর্ষা কালে খালে বিলে পাওয়া যায়। আর এরা সাধারনত পানির উপরের স্তরের দিকে থাকে।

চান্দা মাছ অনেকটা গোল আকৃতির এবং সূক্ষ্ম আঁইশ যুক্ত। মাছের দুই পাশ উজ্জল রুপালী রঙের। এরা পরিষ্কার পানিতে থাকতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করে। খাল, বিল, নদী নালা সহ সব ধরনের জলাশয়ে এই মাছ দেখতে পাওয়া যায়। এরা প্রায় 2 ইঞ্চি মত লম্বা হয়ে থাকে। দেহের রং হলুদাভ সাদা। এরা দিনে ১২০ টার মত মশার শুককীট ও মূককীট খেতে পারে। 

এই মাছ প্রায় অনেকের কাছে একদম অপরিচিত মাছ। কারণ এই মাছ সব জায়গায় দেখেতে পাওয়া যায় না। ৬ ইঞ্চির মত লম্বা এই মাছের পিঠের পাখনা দেহের উচ্চতা থেকে দীর্ঘ হয়ে থাকে। এরা হালকা ধূসর বর্ণের হয়। বক্ষদেশে কাঁটা থাকে। কাঁটার ভিতরের দিকে খাঁজ কাটা থাকে।

এই মাছ আঁইশ বিহীন মাছ। এরা সাধরাণত এক ফুট মত লম্বা হয়ে থাকে। মিঠা পানি ও সমুদ্র তীরবর্তী লোনা পানিতে এরা জন্মে। সেই কারণে সারা বাংলাদেশে এই মাছ প্রচুর পরিমানে পাওয়া যায়। এরা সাধারণত এদের থেকে ছোট ছোট মাছ এবং বিভিন্ন জলজ পোকা মাকড় খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে।

এই মাছ কাবাশী ট্যাংরা নামেও পরিচিত অনেক এলাকায়। কারণ এরা দেখতে অনেকটা ট্যাংরা মাছের মতই। এদের পেটের দিকটা হলুদাভ হয়ে থাকে। খেতে অনেক সুস্বাদু এই মাছ বাংলাদেশের সব জায়গায় পাওয়া যায়।

এই মাছ দেখতে অনেক চিকন প্রকৃতির। এর প্রধান বৈশিষ্ট হলো এদের দীর্ঘ চোঙার মত দেহ এবং মাছের উভয় চোয়ালের অতি দীর্ঘকার ঠোঁট ও তাতে তীক্ষ্ম দাঁত রয়েছে। খাল, বিল, নদী নালার পঁচা পানিতেও এরা বাস করে। এর পিঠের দিকটা কালচে ধুসর এবং বুকের দিকটা সাদা রঙের হং। এদের স্বভাব পেটুক ধরনের আর এরা ক্ষুদ্রাকার মাছে খেয়ে থাকে।
এছাড়াও তো আছে অসংখ্য প্রজাতির মাছ। যে সব মাছের বর্ণনা পরে নিয়ে আসব। আপনারা মাছ ধরতে পছন্দ করেন কে কে ?? মাছ ধরা অনেকের শখ থাকে। আবার মাছ ধরা দেখতে পছন্দ করেন অনেকেই। আপনি যদি মাছ ধরা পছন্দ করেন বা মাছ ধরা দেখতে পছন্দ করেন তাহলে আপনার জন্য খুব সুন্দর একটা মাছ ধরা ভিডিও শেয়ার করলাম এখানে। আশাকরি ভিডিও টা সম্পূর্ণ দেখবেন আর ভিডিওর কমেন্টে জানাবেন কেমন লাগলো সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক মাছ ধরার ভিডিওটা। Fish Catching

          

Tuesday, February 12, 2019

Small Fish Names of Bangladesh

বাংলাদেশের ছোট ছোট মাছের নাম
বাংলাদেশের ছোট মাছের নাম সমূহ নিয়ে আজকের এই পোষ্ট। বাংলাদেশের অধিকাংশ জলাভুমিতে পাওয়া যায় হরেক রকম ছোট ছোট মাছ। এই সব ছোট ছোট মাছের সংখ্যা অনেক বেশী। আমরা অনেকেই এইসব মাছের নামও জানি না। আবার চিনিও না অনেক মাছ। সেই জন্য বাংলাদেশে পাওয়া এমন কিছু ছোট মাছের নাম এখানে উল্লেখ করা হলো।
2. কাশ খয়রা।
3. ফুল চেলা।
4. ছ্যাপ চেলা।
5. ঘোড়া চেলা।
6. নারিকেল চেলা।
7. দাড়কিনা।
8. এলং।
9. ভোল।
10. খোকশা।
11. বানি খোকশা।
12. পাথর চাটা।
13. বড়ালী।
14. জয়া কোকশা।
15. জয়া।
16. মড়ারি।
17. কোকশা।
18. খোকশা।
19. বাঁশপাতা।
20. অনজু।
21. ছিবলি।
22. নিপাতি।
23. মলা।
24. ঢেলা।
25. জরুয়া।
26. এনগ্রট।
27. ঘোড়ামুইখা।
28. খুরশা।
29. বনরুই।
30. সরপুঁটি।
31. চোলাপুঁটি
32. মলাপঁটি।
33. ফুটানি পুঁটি।
34. ঝিলি পুঁটি।
35. টেরি পুঁটি।
36. কাঞ্চন পুঁটি।
37. তিত পুঁটি।
38. জাত পুঁটি।
39. কুশাটি।
40. কালাবাটা।
41. ঘরপোয়া।
42. পোয়া।
43. বালি চাটা।
44. করিকা।
45. ঢরি।
46. খরকা।
47. শোওন খরকা।
48. পানগা।
49. মাগুর।
50. বোয়ালি পাবদা।
51. মধু পাবদা।
52. ছোট পাবদা।
53. শিং।
54. চ্যাগা।
55. কাজলি।
56. বাতাশি।
57. বাচা।
58. ঘাওড়া।
59. মুড়ি বাচা।
60. টেংরা।
61. গুলশা।
62. বুজুরি টেংরা।
63. নুনা টেংরা।
64. গাং টেংরা।
65. কুটা কান্তি।
66. কেচি।
67. কুচিয়া।
68. অর্ধ ঠোঁটা।
69. সিসর।
70. টেলিচিটা।
71. টাকি।
72. লাটা।
73. চ্যাং।
74. কাকিলা।
75. এক ঠোঁটা।
76. টিটারি।
77. বানপোনা।
78. বারি টোরা।
79. কুমিরের খিল।
80. বাটা
81. পুইয়া।
82. চাপিলা।
83. গনি চাপিলা।
84. তারা বাইন।
85. গুচি বাইন।
86. খরশুলা।
87. চুনা খলিশা।
88. খলিশা।
89. লাল খলিশা।
90. বইচা খলিশা।
91. নেফতানি।
92. বেলে
93. মেনি / ভেদা।
94. নামা চা।
95. রাঙ্গা চান্দা।
96. কাঁটা চান্দা।
97. তিন চোখা।
98. কই।
99. রয়না।
এই মুহর্তে আর মনে পড়ছে না। আপনাদের যদি মনে পড়ে তাহলে কমেন্টে জানাবেন । আমি আপডেট করে দিব। আসলে এত এত মাছ আছে যে বলে শেষ করা যায় না। মাছ এমনই একটা জিনিস যা ধরতে বা খেতে আসলেই অনেক মজার। আপনি ধরতে চাইলে চলে যাবেন কোনো জলাশয়ে বা কোনো খালে বিলে। দেখবেন আপনার শুধু মাছ ধরতে ইচ্ছে করছে। আবার কাউকে মাছ খেতে দেখলে দেখবেন আপনারও খেতে ইচ্ছে করছে। আপনারা যারা মাছ ধরতে খুব পছন্দ করেন তাদের জন্য খুব মজার একটি মাছ ধরার ভিডিও শেয়ার করলাম। আশা করি সবাই দেখবেন। This is really an amazing fish catching video. A natural fishing video.

          

Saturday, February 9, 2019

Fish Names

বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি কর্তৃক প্রকাশিত ‘বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষ’ -এ ১৭ টি বর্গের অধীনে ৬১ টি পরিবারের ১৫১ টি প্রজাতিকে স্বাদু পানির মাছ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। মাছ গুলির নাম এখানে উল্লেখ করা হলো ::
2. ফলি
3. চুনা খিইলশা।
4. বাইলা।
5. আইড়/আরটামিম/আড়।
6. এংরট।
7. জেব্রা আঞ্জু।
8. আরওয়ারি।
9. বাগাইড়/বাঘাইড়।
10. শাল বাইম।
11. বইটকা/ ঘোড়া মুইখা।
12. শিলঙ্গ/ শিঙ্গঘি/শিঙি।
13. শোল
14. দেশি ভেটকি।
15. বালিচুরা।
16. হাঁটুনি দারাক।
17. বিজয়া দারি।
18. ঢাল মাগুর।
19. এক থৌতা।
20. গেছুয়া।
21. তেলোটাকি।
22. গাং ঘাঘড়া।
23. গাং মাগুর।
24. বামুশ।
25. বানেহারা।
26. বাঁশপাতা/দেবারি।
27. বাঁশপাতা/ বাটা।
28. বেচি।
29. বেলে।
30. ভাদি পুটি।
31. ভাঙন।
32. ভোল।
33. বোরালি।
34. বারিল / জইয়া।
35. বাটা / বাংনা।
36. বাতাসি।
37. কুলি / ভুত বেলে।
38. কোসুয়টি।
39. কুমিরের খিল।
40. কুরসা।
41. কাচকি।
42. কাজুলি।
43. কাকিলা।
44. কালি বাউস / কালবোশ।
45. কাচোন পুটি।
46. কানি পাবদা।
47. কানি টেংরা।
48. করাতি হাঙর।
49. কাাঁঠাল পাতা।
50. কাতল।
51. কুটি কানটি।
52. খলশে।
53. লাল খলশে।
54. লম্বা চাঁদা।
55. ছোট শিংঘী।
56. গাঙ্গেয় জাংলা।
57. বিলচুরি।
59. বোরগুনি।
60. বাংলা রানি।
61. বৌমাছ / রানি।
62. মোরারী।
63. গরই।
64. খাকসা।
65. খারু।
66. কই
67. কৈরকা।
68. কোইটুর।
69. ককসা।
70. চন্দনা ইলিশ।
71. গণি চাপিলা।
72. দেশি সুইয়া।
73. চেবলি।
74. চেকা।
75. চেলা।
76. দেশি লউবুছা।
77. চেওয়া।
78. চুনো বেলে।
79. কমন কার্প।
80. ঘর পোয়া।
81. ডাহুক।
82. গাং টেংরা।
83. কেয়া কাটা টেংরা।
84. কোশী টেংরা।
85. গুলসা টেংরা।
86. কাবাশি টেংরা।
87. গিলিপুটি।
88. বেলে
89. গোটি পোয়া।
90. গজার ।
91. গ্রাস কার্প।
92. গুরা টেংরা।
93. গুতুম।
94. ঘনিয়া।
95. ঘোড়া চেলা।
96. ইলিশ
97. ছোট পিয়ালী।
98. কেটি।
99. মধু পাবদা।
100. মাগুর।
101. মলা পুঁটি।
102. মলা।
103. মৃগেল।
104. মুরিবাচা।
105. নানডিল।
106. নাপতে কই।
107. নেফটেনি।
108. নিলোটিকা।
109. ফ্যাঁসা।
110. ফোঁপা চান্দা / ফোঁপা চাঁদা।
111. ফুটনি পুুঁটি।
112. পোয়া।
113. পটকা।
114. পুয়া।
115. পুঁটি।
116. সরপুঁটি।
117. তিত পুঁটি।
118. মহাশোল।
119. রাজপুঁটি।
120. রাঙ্গা চান্দা।
121. রাটা বউরা।
122. রিটা।
123. রুই।
124. শাফলা পাতা।
125. দেশি দাড়কিনা।
126. পাতি দাড়কিনা।
127. দাড়কিনা।
129. পাঙ্গা।
130. পাঙ্গাশ।
131. শভন খোরকা।
132. সাদা ঘনিয়া।
133. শানকািচ।
134. টাকি।
135. ট্যাঁপা।
136. সিলভার কার্প।
137. ছোট মাগুর।
138. নদয়।
139. নুনা বেলে।
140. নুনা টেংরা।
141. পাঁকাল বাম।
142. পাথর চাটা।
143. টাটারি।
144. মহাশির।
145. শুনকুশ।
146. তপসে।
147. তারা বাইম।
148. টেংরা।
149. টেরা পুঁনটি।
150. টিয়াশোল।
আপনি যদি মাছ প্রিয় হন বা মাছ ধরা আপনার শখ থাকে তা হলে নিচের ভিডিও টি িএকবার হলেও দেখেন, আপনার মন ভাল হয়ে যাবে। প্রকৃতিতে এত মাছ আছে আর সেই মাছ হাত দিয়ে ধরার কি যে মজা তা কেবল যারা নিজ হাতে মাছ ধরে তারাই এই আনন্দ টা উপভোগ করে থাকে। মাছ ধরা বা মাছ ধরা দেখাটা বড় আনন্দের ব্যাপার। তাই আপনি যদি একবার হলেও এই মাছ ধরার ভিডিও টা দেখেন তা হলে অনেক অনেক মজা পাবেন।

           

Fish catching, Fishing Videos, Fish catching videos, Fish, Fishing, #fish, village fishing, indian fishing village, fishing big fish, catching fish, fish video, fishing in village, fishvideo, fishing in india, big fish, fish images, carp, angler, fish video, big fish, fish, fishing videos big fish, bangla fishing videos, #fish_catching, মাছ, fish catching,
 

Friday, February 8, 2019

General Knowledge

প্রিয় শিক্ষার্থী ভাই ও বোনেরা, আজকে একটি আত্যন্ত গুরুত্ব পূর্ণ সাধারণ জ্ঞানের পোষ্ট নিয়ে হাজির হলাম আপনাদের সামনে। আন্তর্জাতিক বিষয়ক কিছু সাধরাণ জ্ঞানের প্রশ্ন যা খুবিই দরকারি আপনাদের পরীক্ষার জন্য। তাই আর দেরি না করে এখনই পড়ে ফেলুন প্রশ্ন গুলো। ধন্যবাদ।

এই প্রশ্ন গুলো বিভিন্ন চাকরি পরীক্ষার প্রশ্ন থেকে বেছে বেছে করা হয়েছে।
প্রিয় বন্ধুরা পড়ালেখার পাশাপাশি একটু খানি বিনোদন করতে চাইলে ঘুরে আসতে পারেন এখান থেকে।

Interview Question Bangla

প্রিয় চাকরী প্রত্যাশী ভাই ও বোনেরা, স্বাগতম আজকের আলোচনায়। আজকের আলোচনা খুব গুরুত্ব পূর্ন একটি বিষয়। কারণ অনেক কষ্ট করে লিখিত পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করে পাস করে ভাইবা পরীক্ষার সম্মুখীন হতে হয়। কিন্তু এখানেই আরেক সমস্যা। যত সব উল্টা পাল্টা প্রশ্ন। অনেকেই হয়ত এই সব উদ্ভট প্রশ্নের জবাব দিয়ে চাকরী নামের সোনার হরিণ টাকে ছিনিয়ে আনতে পারেন আবার অনেকেই হয়ত পারেন না ইন্টারভিউ বোর্ডের অনকাঙ্খিত সব প্রশ্নের জবাব দিয়ে উতরে যেতে। 

তবে আপনি যদি আগে থেকেই এই সব আই কিউ জাতীয় প্রশ্ন চর্চা করেন তা হলে হয়ত অনেক ভাল ভাবেই সফল হতে পারেন ভাইবা পরীক্ষায়। তাই চলুন আজকে জেনে নিই ইন্টারভিউ বোর্ডের কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও তার উত্তর। 
১. প্রশ্ন :: চীনের মানুষ জাপানের মানুষের থেকে বেশি খায় কেনো ?
উত্তর :: কারণ জাপানের জনসংখ্যা থেকে চীনের জনসংখ্যা অনেক বেশি।

২. প্রশ্ন :: এভারেস্ট আবিষ্কার হওয়ার আগে পৃথিবীর উচ্চতম পর্বত শৃঙ্গ কি ছিল ??
উত্তর :: এভারেস্টই ছিল। শুধু তখন আবিষ্কার হয়নি।

৩. প্রশ্ন :: মেয়েদের কোন অঙ্গটি আমরা খেতে পারি??
উত্তর :: লেডি ফিঙ্গার !!! কারণ লেডি শব্দ টা থাকলেও লেডি ফিঙ্গার মানে তো ঢ্যাঁড়শ।

৪. প্রশ্ন :: পাশাপাশি তিনটি ঘর আছে, তার মধ্যে আপনাকে ঢুকতে হবে। প্রথম ঘরের ভিতর দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। দ্বিতীয় ঘরে বন্দুক হাতে অপেক্ষা করছে এক দল হিংস্র ডাকাত। আর তৃতীয় ঘরে আছে পাঁটা সিংহ যারা তিন বছর ধরে কিছুই খায়নি। তাহলে এবার বলেন কোন ঘরটা আপনার জন্য নিরাপদ ??
উত্তর :: তৃতীয় ঘরটিই আমার জন্য নিরাপদ কারণ তিন বছর না খেতে পেরে সিংহ তিনটি এখন আর নিশ্চই বেঁচে নেই।

৫. প্রশ্ন :: একটি মুরগীর ডিম পাকা ঘরের কংক্রিটের মেঝেতে ফেলা হলো কিন্তু ভাঙল না । কেনো ??
উত্তর :: কংক্রিটের মেঝে এতোটাই মজবুত যে সামান্য ডিমের আঘাতে ভাঙবে না।

৬. প্রশ্ন :: কোন মাসে একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষ সবচেয়ে কম ঘুমায়??
উত্তর :: ফেব্রুয়ারি মাস কারণ এই মাসের দিন সব চেয়ে কম। 

৭. প্রশ্ন :: এমন একটি জিনিসের নাম বলুন যা আমরা খাওয়ার জন্য কিনি কিন্তু খাই না ।।।
উত্তর :: খাওয়ার প্লেট যা খাওয়ার জন্য কিনি কিন্তু কখনই তা খাই না।
প্রিয় বন্ধুরা এরকম আরও আনকমন প্রশ্ন পেতে সংগে থাকুন।

আপনি কি মজার মজার ভিডিও দেখতে চান ?? তাহলে ঘুরে আসুন এখান থেকে।

Thursday, February 7, 2019

Rohu Fish

Rohu Fish  পরিচিতি :: রুই মাছের পরিচিতি ::
বাংলাদেশ একটি সমৃদ্ধ দেশ বিশেষ করে মাছে। বাংলাদেশে অসংখ্য মাছ রয়েছে। এর মধ্যে বড় বড় কার্প জাতীয় মাছ আছে যার মধ্যে রুই মাছ (Labeo Rohita) অন্যতম।  রুই মাছ হলো স্বাধু পানিতে চাষ যোগ্য মাছ। এশিয়া মহাদেশে সহজে পাওয়া যায়, এবং জনপ্রিয় কারণ এই মাছ খুবই সুস্বাদু আর এটা খুবই প্রোটিন সমৃদ্ধ মাছ। রুই মাছ দ্রুত বর্ধনশীল আর স্বাভাবিক অবস্থায় পুকুর বা খামারে এক বছরে 35 -- 45 সেন্টিমিটার লম্বা, 700 -- 800 গ্রাম ওজনের হয়ে থাকে। তবে হালদা নদীর রুই মাছের পোনার বৃদ্ধি 2 থেকে 2.5 কেজি পর্যন্ত বাড়ে।

বাসস্থান (Habitat)
রুই মাছ বাংলাদেশ, ইন্ডিয়া, পাকিস্তান ও মায়ানমারের নদী সমূহের প্রাকৃতিক প্রজাতি। স্বাদুপানির জলাশয়, পুকুর , নদী, হ্রদ ও মোহনায় পাওয়া যায় এই মাছ। রুই মাছ বাংলাদেশের বড় বড় নদী সমূহে অবাদে বিচরন করে, তবে ডিম ছাড়ার সময় সাধারণত প্লাবনভূমিতে অবস্থান করে। অনন্য স্বাদ, সহজ চাষ পদ্ধতি এবং অর্থনৈতিক গুরত্ব এবং পুষ্টি ঘাটতি মেটাতে শ্রীলংকা, চীন, জাপান, নেপাল, ফিলিপাইন, মালয়েশিয়া, এবং আফ্রিকান দেশ গুলোতে ব্যপক ভাবে রুই মাছের চাষ করা হচ্ছে। এবং বর্তমানে ইন্ডিয়ার আন্দামান দ্বীপপুঞ্জের মিঠা পানিতে রুইয়ের চাষ করা হচ্ছে।

শ্রেণীবিন্যাস :: (Classification)
Phylum :: Chordata
Sub-Phylum :: Vertebrata
Class :: Actionpterygii
Order :: Cypriniformes
Family :: Cyprinidae
Genus :: Labeo
Species :: Labeo Rohita
স্বভাব (Habit)

জীবনের প্রাথমিক পর্যায়ে রুইয়ের পছন্দের আহার হলো প্ল্যাংকটন জাতীয় অর্থাৎ প্রাণীপ্ল্যাংকটন এবং উদ্ভিদপ্ল্যাংকটন জীব। আঙ্গুলিপোনা দশায় (fingerling stage)  প্রধানত প্রাণীপ্ল্যাংকটন গ্রহণ করলেও ডেসমিড (desmids), ফাইটোফ্ল্যাজেট (phytoflagellate), শৈবাল রেণু (algal spore) প্রভৃতিও গ্রহন করে। তরুণ এবং পূর্ণবয়স্ক মাছ পানির মাঝ স্তরের শৈবাল ও নিমজ্জিত উদ্ভিদ বেশি গ্রহণ করে (অর্থাৎ প্রধানত শাকাশী)। রুই মাছের পৌস্টিক নালীতে পচনশীল জৈব পদার্থ ও বালু কাদা ইত্যাদি দেখে তলদেশী খাদক বলে মনে হয়। খুটে খাওয়ার উপযোগী নরম ঝালরযুক্ত ঠোঁট এবং মুখ-গলবিলীয় অঞ্চলে দাঁতের বদলে ধারাল কর্তন আল (edge) দেখে বোঝা যায় রুই মাছ নরম জলজ উদ্ভিদ খেয়ে থাকে। ফুলকায় সরু চুলের মতো ফুলকা - রেকার (gill-raker) দেখে প্রমাণ পাওয়া যায় এই মাছ অতিক্ষুদ্র প।র‌্যাংকটনও ছেঁকে খায়। রুই মাছের পোনা গুলো ঝাঁক বেধে চলে, প্রাপ্ত বয়স্ক মাছ সাধারণত পৃথক জীবন অতিবাহিত করে। রুই মাছ ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচের তাপমাত্রায় বাঁচতে পারে না।

Labeo rohita-র বাহ্যিক গঠন ::
রুই একটি অস্তিময় মাছ। এর দেহ অনেক টা মাকু আকৃতির অর্থাৎ মধ্যভাগ চওড়া ও দুই প্রান্ত ক্রমশ সরু। প্রস্থ অপেক্ষা উচ্চতা বেশি, প্রস্থচ্ছেদ ডিম্বাকার। চলনের সময় পানির গতি বাঁধাপ্রাপ্ত হয় না বলে এ ধরনের আকৃতিকে স্ট্রমলাইন্ড (streamlined) বলে। রুইমাছের দেহ তিন অংশে বিভক্ত। যথা ১। মাথা । ২। দেহকান্ড ও ৩। লেজ।
১। মাথা  
দেহের অগ্রপ্রান্ত থেকে কানকোর পশ্চাৎপ্রান্ত পর্যন্ত অংশটি মাথা। মাথা 4 থেকে 5 ইঞ্চি লম্বা আর পৃষ্ঠভাগ উত্তল। তুন্ড (snout) ভোঁতা, নিচু কিন্তু চোয়ালের সামনে বাড়ানো এবং কোনো পার্শ্বীয় অন্ডবিহীন। মুখ অর্ধচন্দ্রাকার, নিচের দিকে উপপ্রান্তীয়ভাবে অবস্থিত এবং আড়াআড়ি বিস্ত্রত এবং মোটা ঝালরের মতো ঊর্ধ্ব ও নিম্মোষ্ঠে আবৃত। ঊর্ধ্ব চোয়ালের পিঠের দিকে এক জোড়া নরম ও ছোট ম্যাক্সিলারি বার্বেল (maxillary barbels) থাকে।  তুন্ডের পৃষ্ঠদেশে দুচোখের একটু সামনে একজোড়া নাসারন্ধ্র (nostrils) অবস্থিত। প্রত্যেক নাসাছিদ্রের পিছনে ও মাথার দুপাশে একটি করে বড় গোল চোখ রয়েছে। চোখে পাতা থাকে না কিন্তু কর্ণিয়া স্বচ্ছত্বকীয় আবরণে আবৃত। মাথা আঁইশ বিহীন, দেহ কান্ড ও লেজ মিউকাসময় সাইক্লয়েড (cycloid) আঁইশে আবৃত।
মাথার পিছন দিকে দুপাশে ফুলকা- প্রকোষ্ঠকে ঢেকে দুটি বেশ বড় ও পাতলা কানকো (operculum) অবস্থিত। কানকোর নিচের কিনারায় একটি করে পাতলা ব্রাঙ্কিওস্টেগাল পর্দা (branchiostegal) যুক্ত থাকে যা ফুলকা- প্রকোষ্ঠের বড় অর্ধচন্দ্রাকার ছিদ্রকে ঢেকে রাখে।
২। দেহকান্ড (Trunk)
কানকোর শেষভাগ থেকে পায়ু পর্যন্ত দেহের মধ্য অংশটি দেহকান্ড। এ অংশটি চওড়া ও বিভিন্ন ধরনের পাখনা (fin) বহন করে। পাখনাগুলো পূর্ণ বিকশিত এবং অস্থিময় পাখনা-রশ্নি (fin rays) যুক্ত। দেহকান্ডের পশ্চাৎপ্রান্তের অঙ্কীয়দিকে ঠিক মাঝ বরাবর তিনটি ছোট ছিদ্র থাকে। প্রথমে পায়ু ছিদ্র মাঝে জননছিদ্র এবং সবশেষে রেচনছিদ্র।
পাখনা সমূহ (Fins) :: মাছের চলনাঙ্গকে পাখনা বলে। পাখনা সাধারণত চাপা ও পাখনা রশ্নি যুক্ত হয়। পাকনার ভিতরে অবস্থিত সমান্তরালভাবে সজ্জিত সূক্ষ শলাকরা অন্তকঙ্কালকে পাখনা রশ্নি বলে। রুইমাছের মোট পাঁচ ধরনের পাখনা দেখা যায়। 

পৃষ্ঠপাখনা (Dorsal fin)
 দেহকান্ডের মাঝ বরাবরের পেছনে বড়, কিছুটা রম্বস আকারের একটি মাত্র পৃষ্ঠ-পাখনা অবস্থিত। এর উপরের দিকের মধ্যভাগ অবতল। এতে ১৪ থেকে ১৬ টি পাকনা রশ্নি থাকে।
বক্ষ পাখনা (pectoral fin)
কানকোর ঠিক পেছনে দেহকান্ডের সম্মুখ পার্শ্বদিকে একজোড়া বক্ষ-পাখনা রয়েছে। প্রতিটি পাখনা ১৭ থেকে ১৮ টি পাখনা রশ্নি যুক্ত।

শ্রোণী পাখনা (pelvic fin)
একজোড়া শ্রোণী পাখনা বক্ষ পাখনার সামান্য পিছনে অবস্থিত এবং ৯টি করে পাখনা রশ্নি যুক্ত।
পায়ু পাখনা ::
পায়ুর ঠিক পিছনে দেহের অঙ্কদেশের মধ্যরেখা বরাবর একটি পায় পাখনা থাকে। এটি ৬ থেকে ৭টি পাখনা রশ্নি যুক্ত।

পুচ্ছ পাখনা (Caudal Fin)
লেজের পশ্চাতে অবস্থিত পাখনাই পুচ্ছ পাখনা। এতে ১৯ টি পাখনা রশ্নি বিদ্যমান।
রুই মাছের পুচ্ছ পাখনা এর চলাচলে এবং অবশিষ্ট পাখনা সমূহ দেহের ভার সাম্য রক্ষায় কাজ করে। দেহের দুপাশে একসারি ছোট ছোট গর্ত আছে যা আইঁশের নিচে অবস্থিত একটি লম্বা খাদের সাথে যুক্ত। এই খাদ এবং গর্তের সমন্বয়ে মাছের পার্শ্ব রেখাতন্ত্র (lateral line organ) গঠিত। এতে অবস্থিত সংবেদী কোষ পানির তরঙ্গ থেকে পানির গুণাগুণ সংক্রান্ত রাসায়নিক সংবেদন গ্রহন করে।

৩। লেজ (Tail) ::
পায়ু পরবর্তী অংশটি হলো লেজ। এর শীর্ষে আছে হোমোসার্কাল ধরনের পুচ্ছ-পাখনা। এটি উল্লম্বতলে (Vertical plane) প্রসারিত এবং পিছনে, উপরে ও নিচে দুটি প্রতিসম বাহ্যিক খন্ডে বিভক্ত। ডার্মাল রশ্নিগুলো উপরে ও নিচের খন্ডে বড় এবং মাঝখানে ছোট।

আঁইশ (Scales) 
রুইমাছের দেহকান্ড ও লেজ মিউকাসময় সাইক্লয়েড (cycloid) ধরনের ( কারণ গোলাকৃতি) আঁইশে আবৃত। এগুলো পাতলা, প্রায় গোল ও রুপালী চকচকে। পৃষ্ঠদেশীয় আঁইশের কেন্দ্রে লালচে প্রান্ত কালো রংয়ের। কেন্দ্রর লালচে রং জনন ‍ঋতুতে আরও গাঢ় ও উজ্জল হয়। জলচর উদ্ভিদসমৃদ্ধ পরিবেশের রুই মাছে পৃষ্ঠদেশের রং লালচে - সবুজ হতে পারে। আঁইশের এককেন্দ্রিক বৃত্তাকার স্তরে স্তরে অস্থি-উপাদান জমা হওয়ায় আঁইশের উপরিভাগে বৃত্তাকার উঁচু আল ও খাদ সৃষ্টি হয়। স্তরগুলোর কেন্দ্রটি হচ্ছে ফোকাস। এটি সাধারণত একপাশে থাকে। উঁচু আলগুলোকে বলে সার্কুলাস (বহু বচনে - সার্কুলি) বা বৃদ্ধি রেখা । এগুলোর সাহায়্যে বাৎসরিক বৃদ্ধির ও বিভিন্ন ঋতুতে বৃদ্ধি সম্মন্ধে প্রকৃত ধারণা পাওয়া যায়। সাধারণত বসন্তকালে ও গ্রীস্ম কালে আঁইশের বৃদ্ধি হয়। আঁইশের সম্মুখভাগ তন্তুময় যোজক টিস্যু- নির্মিত এবং ডার্মিসের পকেটে প্রবিষ্ট থাকে। পশ্চাৎভাগ ডেন্টিন- নির্মিত ও উন্মুক্ত। উন্মক্ত অংশে থাকে স্টষ্ট বৃদ্ধিরেখা ও অনেক রঞ্জক কোষ। আঁইশগুলো পরস্পরকে আংশিক ঢেকে লম্বালম্বি ও কোণাকুণি সারিতে বিন্যস্ত থাকে। আঁইশগুলো সকসময়ই মিউকাসের পাতলা পিচ্ছিল আস্তরণে আবৃত থাকে।
 
সবশেষে আপনাদের বিনোদনের জন্য চমৎকার একটি মাছ ধরার ( #FishCatching ) ভিডিও শেয়ার করলাম। ভিডিওটি দেখলে আপনার মন ভাল হয়ে যাবে। 
          

Fish Name

Hello dear learner, welcome to the next educational post for you. This is an important and educational post for all the learners. Today we will know about a lot fishes name. So let we know about fish and fish names.


Flying Fish
Gold Fish
Lion Fish
Jelly Fish
Shark
Queen Angel
Angel
Star Fish
Sword Fish
Butterfly Fish
Dolphon
Guppy
Live Barb
Rupchanda
Flat Fish
Trout
Snakehead Spotted 
Silver Carp
Grin
Bele
Tilapia
Meni
Tengra
Pangasius
Carfu
Olive
Glassy Fish
Long Whiskered Catfish
Giant Snakehead
Whale
Corica Soborna
Kakila
Barbel
Shrimp
Rohu
Chital
Striped Snakehead
Catfish
Anabus
Pale Carplet
 Fish
There are a lot of fishes in the world. We don't know all the name of the fishes in the world. But we should know the name of the fishes. So today I have tired to share a few fishes name here. Next time I will share another fishes name with you.
Dear learners Fishing is the best Hobby of all. I also love fishing. So I always catch fish from the fishing spot. I always catch fishes from the pond, canal or river water. I also make video on fish catching. Today I will share an amazing #Fish_Catching Video with you here. In this video a few fisherman is catching fishes from a canal. All the fishes are alive and all the fishes are very nice to looking. 


       

বাংলাদেশের মাছ পরিচিতি

প্রিয় শিক্ষার্থী ভাই ও বোনেরা আজকের আলোচনার বিষয় হলো মাছ। বাংলাদেশ একটি নদীর দেশ। এদেশের প্রাণই হেলো নদী, খাল, বিল পুকুর ছোট বড় ডোবা। আর আছে সুবিশাল জলরাশি অর্থাৎ আমাদের বঙ্গপোসাগর। এইসব জলরাশি ভরা অসংখ্য মাছ। আজ আমাদের সেই সব ছোট বড় মাছের নাম জানব।

1.  Hilsha Fish-- ইলিশ মাছ।
2. Shrimp Fish -- চিংড়ি মাছ।
3. Salmon Fish -- রুই মাছ।
4. Tarpon Fish -- তেলাপিয়া মাছ।
5. Troul Fish-- মৃগেল মাছ।
6. Whale Fish --তিমি মাছ।
7. Pomfret Fish --- রুপ চাঁদা মাছ।
8. Lobstar Fish --- গলদা চিংড়ি।
9. Prawn Fish -- বাগদা চিংড়ি মাছ।
10. Barbel Fish -- শিং মাছ।
11.Catfish Fish -- মাগুর মাছ।
12. Eel Fish -- কুচে মাছ।
13. CARP Fish -- কাতলা মাছ।
14. Halibut Fish -- পাঙ্গাস মাছ।
15. Sheet Fish -- বোয়াল মাছ।
16. Flat Fish -- চিতল মাছ।
 আজকের আর বলব না। প্রিয় বন্ধুরা, মাছ মারতে বা ধরতে কে না পছন্দ করে। এখন মাছ ধরার একটি অসাধারণ ভিডিও দিলাম আপনাদের জন্য। ভিডিওতে দেখবেন কিভাবে গ্রাম বাংলার মানুষজন হাত দিয়ে জ্যান্ত জ্যান্ত মাছ ধরছে। 
সত্যি বলছি আপনি যদি সম্পূর্ন ভিডিও টি দেখেন তাহলে আপনি মুগ্ধ হয়ে যাবেন।
#Fish_Catching

           

Wednesday, February 6, 2019

Tense/present perfect Tense/Presenst perfect continuous Tense

Present Perfect Tense ::
Present perfect Tense কাকে বলে ??
উত্তর :: কোনো কাজ শেষ হয়েছে অথচ তার ফল এখনও বর্তমান আছে (অপ্রকাশিত), এরুপ বোঝালে Present Perfect Tense হয়।
বাংলায় চেনার উপায় ::
বাংলা ক্রিয়ার শেষে য়াছ, য়াছে, য়াছি, য়াছেন, য়েছ, ইয়াছি, ইয়াছে, ইয়েছ, ইয়াছেন ইত্যাদি বসে। এছাড়া করিনি, করি নাই, খাইনি, খাই নাই, বোঝালে Present Perfect Tense হয়।
Structure :: Subject + Have/Has + Past Participle + Object.
বিশেষ দ্রষ্টব্য :: Subject - এর পর Person ও Number অনুসারে Have / has বসে। এবং মূল Verb এর Past Participle Form ব্যবহৃত হয়।
Example ::
1. আমি ভাত খেয়েছি -- I have eaten rice.
2. সে এই মাত্র ঢাকা থেকে এসেছ -- He has come from Dhaka just now.
3. রীনা একটি গান গেয়েছে -- Rina has sung a song.
4. তাহারা মাঠে ফুটবল খেলেছে -- They have played football in the field.
5. তানিয়া একটি ছবি এঁকেছে -- Tania has drawn a picture.
6. করিম সাহেবে এসেছেন -- Mr. Karim has come.
7. সে এইমাত্র ফুটবল খেলিয়াছে -- He has just played football.

Note :: Subject third person singular number (he, she, it বা কোনো ব্যক্তির নাম, বস্তু, জায়গা বা প্রাণীর নাম) বোঝালে has বসবে। I, we, you they এবং অন্যসব plural subject এর শেষে have বসবে।

Present Perfect Continuous Tense ::
কোনো কাজ পূর্বে আরম্ভ হয়ে এখনও চলছে এরুপ বোঝালে Present Perfect Continuous Tense হয়।
বাংলায় চেনার উপায় ::
বাংলায় ক্রিয়ার শেষে তেছ, তেছি, তেছেন, চ্ছ, চ্ছি, চ্ছে, চ্ছেন ছ, ছি, ছে, ছেন ইত্যাদি উল্লেখ থাকে এবং তার সাথে সময়ের উল্লেখ থাকে।
Structure :: Subject + have been / has been + main verb _ ing + since / from / for object.
Subject এর পর Person ও Number  অনুসারে have been বা has been  বসে এবং মূল Verb এর শেষে ing যোগ হয়।
উদাহরণ ::
1. তানিয়া সকাল থেকে পড়িতেছে -- Tania has been reading since morning.
2. রিনা দুই ঘন্টা যাবৎ পড়িতেছে --  Rina has been reading for two hours.
3. তাহারা অাধা ঘন্টা যাবৎ খেলিতেছে -- They have been playing for half an hour hours.
4. আমি দুপুর থেকে মাছ ধরিতেছি -- I have been catching fish since from the noon.
5. মেয়েগুলি এক ঘন্টা যাবৎ সাঁতার কাটিতেছে -- They girls has been swimming for an hour.
6. বালিকাটি বিশ মিনিট যাবৎ গান গাইতেছে --The girl has been singing for twenty minutes.
7. আমি তিন বছর যাবৎ এই কলেজে পড়িতেছি -- I have been reading in this college for three years.
8. মা এক ঘন্টা যাবৎ রান্না করিতেছে -- Mother has been cooking for an hour.
9. মনির তিন বছর যাবৎ এখানে বাস করিতেছেন -- Monir has been living here for three years.
10. সে চার ঘন্টা যাবৎ কাজ করিতেছে -- He has been working for four hours.
Note :: Subject third person singular number ()he, she, it কোনো ব্যক্তি বস্তু, জায়গা বা প্রাণীর নাম) বোঝালে has been বসবে।